পুজোর উৎসবের আনন্দ এখনও কাটেনি, তবু মধ্যদুপুরে বরানগরে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে (Baranagar Murder)। থানার ঢিল ছোঁড়ার দূরত্বে একজন ব্যবসায়ীর খুন করা হয়েছে। দোকান থেকে তার হাত-পা বাঁধা দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় গোটা এলাকায় শোরগোল সৃষ্টি হয়েছে।
দুর্গাপুজোর আনন্দের মাঝেই ঘটে গেল চাঞ্চল্যকর চুরি। মেদিনীপুর শহরের একটি ছোট বাজারে লেডি গ্যাং-এর হানা এবং একই সময়ে পুরশুড়ার তৃণমূল বুথ সভাপতির ছেলে সোনার হার চুরির চেষ্টা করতে গিয়ে ধরা পড়ার খবর পুরো এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনার পর স্থানীয়রা ব্যাপক চাঞ্চল্যের মধ্যে পড়েছেন। আসুন, আজকের প্রতিবেদনে আমরা জানব এ সংক্রান্ত সব বিস্তারিত তথ্য।
মৃতের ছেলে তখন বাইরে ছিলেন। দোকানের সিসি ক্যামেরা বন্ধ দেখে তাঁর সন্দেহ হয়, এবং তিনি দিল্লি থেকে কয়েকজন পরিচিতকে ফোন করেন। এরপরই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। পুলিশ এসে শঙ্করের দেহ উদ্ধার করে। জানা গেছে, ঘটনার সময় শঙ্কর একাই ছিলেন এবং তাঁর মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পুজো সবে শেষ হওয়ায় দুপুরের সময় আশেপাশের বেশিরভাগ দোকানই বন্ধ ছিল। দুষ্কৃতীরা সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ঘটনা ঘটিয়েছে। শম্ভুনাথ দাস লেনের ওই দোকানের উল্টো দিকে থাকা বাড়ির সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
সব খবর
এর আগে পুজোর সময় পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের মিলননগরে একটি সোনার দোকানেও ডাকাতি ঘটেছিল। দিনদুপুরে দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে কয়েক লক্ষ টাকার সোনার গয়না লুঠ করে নিয়েছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে একটি স্কুটার নিয়ে তিন জন দোকানের সামনে এসে দাঁড়ায়। মুখ ঢাকা ছিল কাপড় দিয়ে। স্কুটার থেকে নেমে তারা আগ্নেয়াস্ত্র বের করে দোকানে ঢুকে পড়ে এবং চোখের পলকে লকার খুলে গয়না ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।


