দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর অসামান্য অবদান স্মরণীয়। ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। অহিংসার পথে চলার জন্য তাঁর প্রদর্শিত নেতৃত্বকে সম্মান জানাতে প্রতি বছর এই দিনটি ‘আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। বিশ্বজুড়ে মানুষ যাকে ‘মহাত্মা’ বা ‘বাপু’ নামে স্মরণ করেন, তিনি মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। এই দিনে গান্ধী জয়ন্তী বা Gandhi Jayanti উদযাপন করা হয়।
প্রতি বছর ২ অক্টোবর মহান দেশনেতার জীবন ও অবদানকে স্মরণ করতে ও সম্মান জানাতে গান্ধী জয়ন্তীর দিন জাতীয় ছুটি হিসাবে ঘোষিত। দেশজুড়ে চলে নানা অনুষ্ঠান, উদযাপন। সারাজীবন অহিংসা ও সত্যের পথে হাঁটতে শিখিয়েছিলেন গান্ধীজি। এই বিশেষ দিন উপলক্ষে জেনে নেওয়া যাক তাঁর কিছু বাণী ও শুভেচ্ছা বার্তা।
গান্ধী জয়ন্তী ২০২৫-এর শুভেচ্ছা বার্তা (Gandhi Jayanti Wishes)
- এই গান্ধী জয়ন্তীতে সকলের মনে জেগে থাকুক সত্য ও অহিংসার চেতনা।
- মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা ও সত্যের আদর্শ আমাদের জীবনে আলোকিত হোক। গান্ধী জয়ন্তী উপলক্ষে আপনাকে শুভেচ্ছা।
- বাপু এবং তাঁর শিক্ষা সবসময় আমাদের শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের জন্য লড়াই করার সাহস দিক।
- গান্ধীজির মতো সাহসী, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ হওয়ার অনুপ্রেরণা পাই। শুভ গান্ধী জয়ন্তী।
- মহাত্মা গান্ধীর আদর্শ আমাদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকুক। আপনাকে ও আপনার পরিবারকে গান্ধী জয়ন্তীর শুভেচ্ছা।
গান্ধী আশ্রম, রাজঘাট এবং সারা দেশে প্রার্থনা সভা, কীর্তন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ডিজিটাল মাধ্যমে গান্ধীজির জীবন এবং চিন্তা ছড়িয়ে দেওয়ার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। গান্ধীজীর শিক্ষা আজকের দিনে আরও গুরুত্বপূর্ণ। যখন সারা বিশ্বে সংঘাত, যুদ্ধ এবং হিংসা বাড়ছে, তখন তাঁর অহিংসা ও শান্তির বার্তা মানবসভ্যতার জন্য পথপ্রদর্শক। Gandhi Jayanti 2025 আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, সত্য, শান্তি ও সমতার পথই মানবকল্যাণের প্রকৃত রাস্তা


