Monday, August 18, 2025
36.7 C
Kolkata

𝐉𝐊𝐍𝐄𝐖𝐒𝟐𝟒 𝐁𝐀𝐍𝐆𝐋𝐀 ➠ 𝐎𝐧𝐞 𝐬𝐭𝐨𝐩 𝐬𝐨𝐥𝐮𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐟𝐨𝐫 𝐈𝐦𝐩𝐨𝐫𝐭𝐚𝐧𝐭 𝐁𝐚𝐧𝐠𝐥𝐚 𝐍𝐞𝐰𝐬 !

SBI Bank Update: গ্রাহকদের...

SBI Bank Update: দেশের সবচেয়ে বড় সরকারি ব্যাঙ্ক এসবিআই ঋণগ্রহীতাদের সামনে বড় ধাক্কা...

West Bengal SIR Date...

West Bengal SIR Date 2025: নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে পশ্চিমবঙ্গের ২০০২ সালের পুরনো...

NSOU Admission 2025: নেতাজি...

NSOU Admission 2025: আমাদের দেশের বেশিরভাগ পরিবারই নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, তাই অনেক সময়...

NMMSE Scholarship 2025: আবেদন...

NMMSE Scholarship 2025: সমস্ত স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য দারুণ খবর! কেন্দ্র সরকারের ন্যাশনাল...

Join or social media

আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হোন

Become a member

Get the best offers and updates relating to Liberty Case News.

- Advertisement -

Recommended for You

- Advertisement -

Primary Recruitment Case: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নতুন মোড়!

Primary Recruitment Case: ডি.এল.এড ২০২০-২০২২ ব্যাচের চাকরিপ্রার্থীদের সামনে এখন এক অনিশ্চিত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। একসময় যেখানে নিয়োগের সম্ভাবনা প্রায় নিশ্চিত বলে মনে হচ্ছিল, সেখানে...

Most Popular

- Advertisement -
Homeচাকরি খবরPrimary Recruitment Case: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নতুন মোড়!

Primary Recruitment Case: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নতুন মোড়!

Primary Recruitment Case: ডি.এল.এড ২০২০-২০২২ ব্যাচের চাকরিপ্রার্থীদের সামনে এখন এক অনিশ্চিত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। একসময় যেখানে নিয়োগের সম্ভাবনা প্রায় নিশ্চিত বলে মনে হচ্ছিল, সেখানে সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক পদক্ষেপ নতুন করে আইনি জটিলতার পথ খুলে দিয়েছে। ফলে চাকরিপ্রার্থীরা দুশ্চিন্তায় ভুগছেন—কবে তারা যোগ্যতার ভিত্তিতে সুযোগ পাবেন, আদৌ সেই সুযোগ আসবে কি না। এই ব্লগে আমরা বিষয়টি সহজভাবে বিশ্লেষণ করব এবং জানার চেষ্টা করব, তাদের ভবিষ্যতের পথে আর কী কী চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা অপেক্ষা করছে।

সব খবর মোবাইলে পেতে Whatsapp গ্রুপে জয়েন্ট করন -

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

মামলার বর্তমান পরিস্থিতি(Primary Recruitment Case)

পশ্চিমবঙ্গের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক নতুন কিছু নয়। সম্প্রতি, ডি.এল.এড ২০২০-২০২২ ব্যাচের চাকরিপ্রার্থীরা আশার আলো দেখেছিলেন যখন সুপ্রিম কোর্ট তাদের নিয়োগের পক্ষে রায় দেয়। কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কিছু পদক্ষেপে সেই আশার আলো এখন ম্লান হতে চলেছে।

সুপ্রিম কোর্টের পূর্ববর্তী নির্দেশ

চলতি বছরের ৪ঠা এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রায় ঘোষণা করে। সেই রায়ে ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ডি.এল.এড ২০২০-২০২২ ব্যাচের প্রার্থীদের নিয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়। মোট ১১,৭৬৫টি শূন্যপদের মধ্যে প্রায় ২১০০টি পদ এই ব্যাচের জন্য নির্ধারিত হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই এই রায় চাকরিপ্রার্থীদের মনে নতুন করে আশার আলো জাগায় এবং তারা ভরসা পান যে অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া এগিয়ে যাবে।

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের নিষ্ক্রিয়তা

সুপ্রিম কোর্টের স্পষ্ট নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (WBBPE) এখনও সেই রায় কার্যকর করেনি। নির্ধারিত সময়সীমা কেটে গেলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ফলে চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে চরম হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, কারণ তারা ভেবেছিলেন এবার তাদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হবে, কিন্তু বাস্তবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

নতুন আইনি লড়াই

পর্ষদের এই নিষ্ক্রিয়তার ফলে মামলাটি আবার সুপ্রিম কোর্টের দরজায় পৌঁছেছে। এবার দুটি নতুন আবেদন জমা পড়েছে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

  • পর্ষদের নতুন আবেদন: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সুপ্রিম কোর্টে একটি নতুন বিবিধ আবেদন (Miscellaneous Application) দাখিল করেছে। এই আবেদনে তারা নিয়োগ সংক্রান্ত একাধিক বিষয়ে আদালতের কাছে स्पष्टीकरण চেয়েছে। পর্ষদের যুক্তি হলো, ডি.এল.এড ২০২০-২০২২ প্রার্থীদের পাশাপাশি এন.আই.ও.এস ডি.এল.এড এবং অন্যান্য “Unabsorbed” প্রার্থীদেরও নিয়োগের নির্দেশ রয়েছে। তাই, কাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, সেই বিষয়ে তারা আদালতের নির্দেশ চায়।
  • পর্ষদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা: অন্যদিকে, পর্ষদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার একটি আবেদনও দায়ের করা হয়েছে। আবেদনকারীদের অভিযোগ, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ পালন না করে পর্ষদ আদালত অবমাননা করেছে। এই মামলায় পর্ষদের সভাপতি গৌতম পালকেও পক্ষভুক্ত করা হয়েছে।

চাকরিপ্রার্থীদের ভবিষ্যৎ কী?

বর্তমানে ডি.এল.এড ২০২০-২০২২ ব্যাচের চাকরিপ্রার্থীদের ভবিষ্যৎ পুরোপুরি সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী শুনানির উপর নির্ভর করছে। পর্ষদের এই বিলম্ব ও নতুন আইনি জটিলতা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও দীর্ঘায়িত করবে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন। তবুও যেহেতু তাদের পক্ষে আগেই সুপ্রিম কোর্টের রায় রয়েছে, তাই অনেক প্রার্থী এখনও আশার আলো দেখছেন। শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট কী নির্দেশ দেয়, সেটিই ঠিক করবে তাদের ভাগ্যের চাবিকাঠি।

গুরুত্বপূর্ণ খবরের জন্যJoin Group
চাকরির খবরের জন্যJoin JKNEWS24 Jobs
রাশিফলের জন্যJoin NEWS24
খেলার খবরের জন্যJoin Whatsapp
- Advertisement -

আরও পড়ুন

আরও পড়ুন