Sunday, November 16, 2025

JKNEWS24 ➠ One Stop Solution for Bangla News & Bangla Khabar !

Weather News West Bengal:...

কার্তিক মাস শেষ হতে না হতেই রাজ্য জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে শীতের আমেজ। সকালবেলা...

SBI ও Yes Bank-এ...

দেশের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী সংস্থা, লাইফ ইন্সুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (LIC), সম্প্রতি একটি...

ধোনি, রিচা! সেনা ও...

ভারতের ক্রীড়া ইতিহাসে বিশেষ করে ক্রিকেটের ময়দানে বহু তারকা নিজেদের প্রতিভা ও নিষ্ঠা...
Homeবিনোদন খবরমিঠুন চক্রবর্তীর বাংলো নিয়ে বিতর্ক, পুরসভার নোটিসে চাঞ্চল্য

মিঠুন চক্রবর্তীর বাংলো নিয়ে বিতর্ক, পুরসভার নোটিসে চাঞ্চল্য

- Advertisement -

আরও পড়ুন

- Advertisement -
- Advertisement -

মুম্বই, ১৮ মে: মিঠুন চক্রবর্তীর বাংলো নিয়ে বিতর্ক, বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ও বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে উঠল গুরুতর অভিযোগ — অবৈধ নির্মাণের। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে এবার শোকজ নোটিস ধরাল বিএমসি, অর্থাৎ বৃহন্মুম্বই পুরসভা।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, মহারাষ্ট্রের মালাডের মাড এলাকার এরাঙ্গল গ্রামে মিঠুনের একটি বাড়ি রয়েছে। অভিযোগ, তিনি সেই বাড়িতে পুরসভার অনুমতি না নিয়েই গ্রাউন্ড ফ্লোর নির্মাণ করেছেন, এমনকি পুরো ভবনের সংস্কার কাজও করেছেন নিজে থেকেই। পুরসভা বলছে, এই কাজগুলো একেবারে আইনবিরুদ্ধ। এই পরিস্থিতিতে মিঠুনকে শোকজ করে তার জবাব তলব করা হয়েছে। নোটিসে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, অভিনেতার জবাব যদি সন্তোষজনক না হয়, তাহলে বিতর্কিত নির্মাণ ভেঙে ফেলার পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী এখন মুম্বই পুরসভার একটি শোকজ নোটিসের মুখোমুখি। অভিযোগ, মাড এলাকায় তাঁর বাংলোটি নাকি নিয়ম ভেঙে তৈরি। তবে এই বিষয়ে মিঠুন একেবারেই স্পষ্ট—তিনি জানিয়েছেন, কোনও অবৈধ নির্মাণ তিনি করেননি এবং আইনি পথেই পুরসভার পাঠানো নোটিসের উত্তর দেবেন।

তবে বিষয়টা কেবল মিঠুনের বাংলোতেই সীমাবদ্ধ নয়। বৃহন্মুম্বই পুরসভা জানিয়েছে, মাড এলাকায় মোট ১৩০টি অবৈধ নির্মাণের হদিশ পাওয়া গেছে। বহুদিন ধরেই পুরসভার আধিকারিকরা এই এলাকায় নজরদারি চালাচ্ছিলেন। প্রশাসনের দাবি, ওই এলাকায় একাধিক বাংলো রয়েছে যেগুলি অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে। এমনকি কিছু ক্ষেত্রে নাকি ভুয়ো নথি ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে বাংলোগুলি।

সব খবর মোবাইলে পেতে Whatsapp গ্রুপে জয়েন্ট করন -

WhatsApp Group Join Now

পুরসভার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গত কয়েক বছরে তৈরি হওয়া এই সমস্ত নির্মাণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী ৩১ মে-র মধ্যেই সবক’টি অবৈধ নির্মাণ ভেঙে ফেলা হবে বলেও জানানো হয়েছে।

- Advertisement -
- Advertisement -

পড়তে ভুলবেন না

- Advertisement -