বাড়ি প্রচ্ছদ পৃষ্ঠা 120

IBPS Prelims Result 2024: প্রকাশিত হল আইবিপিএস পিও ২০২৪ প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল

IBPS Prelims Result 2024: ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংকিং পার্সোনেল সিলেকশন (IBPS) PO প্রিলিমস রেজাল্ট ২০২৪ প্রকাশিত হয়েছে। যারা লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন, তারা এখন ibps.in আইবিপিএসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের ফলাফল চেক করতে পারবেন।

আইবিপিএস পিও প্রিলিমস ২০২৪ পরীক্ষা ১৯ এবং ২০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই পরীক্ষা ছিল ১০০ নম্বরের, যেখানে অবজেক্টিভ টাইপের প্রশ্ন ছিল এবং পরীক্ষার সময় ছিল এক ঘণ্টা। পরীক্ষার তিনটি বিভাগ ছিল:

  1. ইংরেজি ভাষা: ৩০টি প্রশ্ন (৩০ নম্বর), সময়: ২০ মিনিট
  2. পরিমাণগত যোগ্যতা: ৩৫টি প্রশ্ন (৩৫ নম্বর), সময়: ২০ মিনিট
  3. যুক্তি ক্ষমতা: ৩৫টি প্রশ্ন (৩৫ নম্বর), সময়: ২০ মিনিট

আইবিপিএস পিও প্রিলিমস রেজাল্ট 2024(IBPS Prelims Result)

আইবিপিএস পিও প্রিলিমস ২০২৪ ফলাফল চেক করতে নিচে দেওয়া পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. প্রথমে ibps.in আইবিপিএসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান। এই লিঙ্কে ক্লিক করুন
  2. হোম পেজে আইবিপিএস পিও প্রিলিমস রেজাল্ট ২০২৪ লিঙ্কটি খুঁজে বের করুন এবং ক্লিক করুন।
  3. একটি নতুন পৃষ্ঠায় প্রবেশ করলে প্রার্থীদের লগইন বিশদ (যেমন রোল নম্বর, পাসওয়ার্ড) প্রদান করতে হবে।
  4. সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার ফলাফল স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে।
  5. ফলাফলটি দেখুন এবং ডাউনলোড করুন।
  6. পরবর্তীতে প্রয়োজনে এর একটি হার্ড কপি সংরক্ষণ করে রাখুন।

আইবিপিএস পিও (প্রবেশনারি অফিসার) / ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি শূন্যপদের জন্য অনুষ্ঠিত হয়। এই পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া ১ আগস্ট ২০২৪ থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত চলেছিল।

প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা পরবর্তীতে মূল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য হন। মূল পরীক্ষার পরে একটি ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হয়, এবং সব ধাপ সফলভাবে পার করার পরই প্রার্থীরা এই পদে চাকরি পান।

প্রার্থীরা আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য আইবিপিএসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (https://www.ibps.in) পরিদর্শন করতে পারেন।

Svmcm scholarship status check online: স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের ফ্রেশ ও রিনিউয়াল আবেদন।

রাজ্য সরকারের শিক্ষার্থীদের জন্য চালু করা স্কলারশিপগুলির মধ্যে স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ (SVMCM Scholarship) একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ। প্রতিবছর মাধ্যমিক থেকে শুরু করে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত হাজার হাজার অভাবী পড়ুয়া এই স্কলারশিপের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা পান।

সম্প্রতি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে, এবার স্কলারশিপ প্রক্রিয়ায় বেশ কয়েকটি বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। তাই যারা আবেদন করতে চান, দেরি না করে এখনই প্রয়োজনীয় তথ্য এবং নতুন নিয়মগুলো জেনে নিন।

SVMCM Scholarship 2024-25 Start Date Fresh and Renewal

এবার স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের (Swami Vivekananda Scholarship) আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ এবং দ্রুত করার জন্য একটি নতুন ওয়েবসাইট চালু করেছে রাজ্য সরকার। তবে নতুন পোর্টাল চালু হওয়ার কারণে প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা বা টেকনিক্যাল গোলযোগ দেখা দিতে পারে। তাই আবেদনকারীদের প্রথম ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর পোর্টালে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

Swami Vivekananda Scholarship Benefits

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের আওতায় বিভিন্ন কোর্সের জন্য ভিন্ন ভিন্ন অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের একাডেমিক স্তরের ওপর নির্ভর করে স্কলারশিপের পরিমাণ নির্ধারিত হয়।

স্কলারশিপ ক্যাটাগরিসর্বোচ্চ অর্থের পরিমাণ (প্রতি বছর)
স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য₹১০,০০০ পর্যন্ত
কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য₹২৫,০০০ পর্যন্ত
ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল এবং অন্যান্য প্রফেশনাল কোর্সের জন্য₹৪০,০০০ পর্যন্ত

Swami Vivekananda Scholarship Eligibility

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপে আবেদন করতে পারবেন সেই সমস্ত শিক্ষার্থীরা, যারা মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে ন্যূনতম ৬০% নম্বর পেয়ে পাস করেছেন। এই স্কলারশিপটি ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল, প্রফেশনাল কোর্স, পলিটেকনিক এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কোর্সে পড়া ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যও প্রযোজ্য। এছাড়া, যারা পূর্ববর্তী ক্লাসে ৬০% নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন, তারা রিনিউয়াল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আবারও এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

Important Documents For Application

১. মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক/কলেজের মার্কশিট
২. ভর্তি পত্রের কপি
৩. পারিবারিক আয়ের শংসাপত্র
৪. সনদপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)
৫. ব্যাংক পাসবুক
৬. ইমেইল আইডি ও ফোন নম্বর
৭. পরিচয় পত্র
৮. পাসপোর্ট ছবি
৯. বাংলার শিক্ষা আইডি

এই সমস্ত ডকুমেন্টস আপলোড করতে হবে আবেদন পোর্টালে। আবেদনকারীদের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার সময় সঠিক এবং পূর্ণাঙ্গ ডকুমেন্টস জমা দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কোনো ত্রুটি থাকলে আবেদন বাতিল হতে পারে।

Swami Vivekananda Scholarship Application

১. আবেদন করার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রথমে স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের নতুন পোর্টালে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
২. রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার পর প্রয়োজনীয় সমস্ত ডকুমেন্ট স্ক্যান করে পোর্টালে আপলোড করতে হবে।
৩. আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর, স্কলারশিপের ফলাফল পোর্টালে প্রকাশিত হবে, যেখানে আবেদনকারীরা তাদের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।
৪. নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে স্কলারশিপের টাকা গ্রহণ করতে পারবেন, যা সরাসরি তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হবে।

 Arvind Kejriwal: অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জীবন বা কর্মজীবনের বিস্তারিত তথ্য।

 

অরবিন্দ কেজরীওয়াল(Arvind Kejriwal) অরবিন্দ কেজরিওয়াল হলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, সমাজকর্মী এবং ভারতীয় রাজস্ব সেবার সাবেক কর্মকর্তা, যিনি বর্তমানে দিল্লির সপ্তম মুখ্যমন্ত্রী এবং আম আদমি পার্টির প্রতিষ্ঠাতা।

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা: জন্ম 16 আগস্ট, 1968, ভারতের হরিয়ানার সিওয়ানিতে।ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (IIT) খড়গপুর থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাস করেন।অরবিন্দের বাবা গোবিন্দরাম মেসরার বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির একজন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন, এবং মা গীতা দেবী একজন গৃহিণী । অরবিন্দ ছিলেন তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় ছেলে । অরবিন্দ আইআইটি স্নাতক হওয়ার পর, তিনি TATA স্টিল, জামশেদপুরে (ভারতের বৃহত্তম ইস্পাত কারখানা) তার কর্মজীবন শুরু করেন।1989 থেকে 1992 পর্যন্ত প্রায় চার বছর কাজ করেছেন। পরবর্তী কালে অরবিন্দ পদত্যাগ করেছিলেন, কারণ TATA কর্মকর্তারা তাকে তাদের সমাজকর্ম বিভাগে স্থানান্তর করার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ।

বিবাহঃ১৯৯৩ সালে মুসৌরিতে আইআরএস প্রশিক্ষণের সময় অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) তার সহকর্মী আইআরএস অফিসার সুনিতার সাথে পরিচিত হন। নাগপুরে আইআরএস অফিসারদের জন্য ৬২ সপ্তাহের ইনডাকশন প্রোগ্রামের সময় তারা আরও ঘনিষ্ঠভাবে একে অপরকে জানেন। এর পর, ১৯৯৪ সালে তারা বিয়ে করেন, এবং তাদের প্রথম পোস্টিং ছিল নয়াদিল্লিতে।

সিভিল সার্ভেন্ট হিসেবে কর্মজীবন:  প্রাথমিক প্রভাব ছিল ভিপি সিং , যার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসাবে বোফর্স কেলেঙ্কারিতে সততা এবং প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মন্ডল কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে রিজার্ভেশন বাস্তবায়নের মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য যার প্রচেষ্টা, একজন তরুণ কেজরিওয়ালকে অনুপ্রাণিত করেছিল। 1995 সালে ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিসে (IRS) যোগ দেন। কেজরিওয়াল তার এনজিও পরিবর্তনে ফোকাস করার জন্য তিন বছর পরে আইআরএস ছেড়ে দেবেন। কলেজের দিন থেকে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা তাকে সরকারকে পরিশোধের জন্য ঋণ জোগাড় করতে সাহায্য করেছিল যখন তিনি সিভিল সার্ভিস থেকে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ করেছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং সুশাসনের প্রচারের লক্ষ্যে 2012 সালে আম আদমি পার্টি (AAP) সহ-প্রতিষ্ঠা করেন। 2013 সালের ডিসেম্বরে প্রথমবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হন কিন্তু জন লোকপাল বিল পাস করতে ব্যর্থতার কারণে 49 দিন পরে পদত্যাগ করেন।দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভের পর ফেব্রুয়ারী 2015 এবং ফেব্রুয়ারী 2020 এ আবার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে পুনঃনির্বাচিত।

বিতর্ক:২১ মার্চ ২০২৪-এ অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলার অভিযোগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে গ্রেপ্তার হন। তিনি ভারতের মধ্যে প্রথম ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে গ্রেফতার হন। ইডি তাকে তাদের কর্মকর্তাদের গুপ্তচরবৃত্তির জন্য অভিযুক্ত করেছে। তিনি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের নয়টি সমন এড়িয়ে গিয়েছিলেন। দিল্লি হাইকোর্ট তার গ্রেফতারের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়। তার মন্ত্রী, সত্যেন্দ্র জৈন এবং মণীশ সিসোদিয়াও প্রায় দুই বছর ধরে জামিন, বিচার বা দোষী সাব্যস্ত না হয়ে জেলে রয়েছেন। বিরোধী জোট ২০২৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনের কয়েক সপ্তাহ আগে গ্রেপ্তারকে বিজেপি কর্তৃক বানোয়াট এবং “ম্যাচ ফিক্সিং” বলে অভিহিত করেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে যে রাজনৈতিক বিরোধীদের পিছনে যাওয়ার জন্য আর্থিক এবং সন্ত্রাসবাদের আইনগুলিকে অস্ত্র দেওয়া হয়েছে যখন বিজেপি অস্বীকার করেছে যে কেজরিওয়ালের পিছনে যাওয়ার কোনও রাজনৈতিক এজেন্ডা রয়েছে। বর্তমানে উনি জেল হেফাজতে আছেন।

মূল উদ্যোগ এবং নীতিঃ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal)প্রশাসন দিল্লির পাবলিক স্কুল এবং স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাগুলিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতির পাশাপাশি বাসিন্দাদের বিনামূল্যে জল এবং ভর্তুকিযুক্ত বিদ্যুতের ব্যবস্থা করার উদ্যোগের জন্য সুপরিচিত৷ বিভিন্ন রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং বিতর্কের সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, তিনি ভারতীয় রাজনীতিতে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং তৃণমূল গণতন্ত্রের পক্ষে।

  • বিনামূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য “মহল্লা ক্লিনিক” উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছে।
  • সরকারি স্কুলে শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য “দিল্লি শিক্ষা বিপ্লব” চালু করেন।
  • দিল্লিতে দূষণ কমাতে “অড-ইভেন” ট্রাফিক স্কিম চালু করেছে।

HS Practical Exam Project: উচ্চ মাধ্যমিক প্রাকটিক্যাল ও প্রজেক্ট পরীক্ষা নোটিশ দেখে নিন

0

HS Practical Exam Project: পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষা সংসদ (WBCHSE) সম্প্রতি ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক প্রাক্টিক্যাল এবং প্রজেক্ট পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে। পরীক্ষার নির্ধারিত তারিখ, অনলাইনে নম্বর জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নির্দেশিকাগুলি ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে।

উচ্চ মাধ্যমিক প্রাক্টিক্যাল ও প্রজেক্ট পরীক্ষা ২০২৫ (HS Practical Exam Project Date)

বর্তমানে অনেক স্কুলে টেস্ট পরীক্ষা চলছে বা কিছু স্কুলে কয়েকদিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। এরপর ছাত্রছাত্রীরা ফাইনাল বোর্ড পরীক্ষার জন্য প্র্যাকটিক্যাল এবং প্রজেক্ট পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মনোযোগ দেবে। এই পরীক্ষাগুলি শুরু হবে ২রা ডিসেম্বর থেকে এবং চলবে ২০শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিটি স্কুল তাদের সুবিধা অনুযায়ী এই সময়ের মধ্যে পরীক্ষাগুলি আয়োজন করতে পারবে। প্রজেক্ট জমা দেওয়ার ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে, যা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

ইভেন্টনির্ধারিত
প্রাক্টিক্যাল পরীক্ষা শুরু২ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রাক্টিক্যাল পরীক্ষা শেষ২০ ডিসেম্বর ২০২৪
সংসদে খাতা ও প্রশ্নপত্র বিতরণ (স্কুলের জন্য)২৭ নভেম্বর ২০২৪
প্রজেক্ট ও প্র্যাকটিক্যাল মার্কস জমা দেওয়া (অনলাইন)৬ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

পরীক্ষা পরিচালনার নির্দেশিকা ও অনলাইন মার্কস জমা

মার্কস জমা দেওয়ার সময়সূচি ৬ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে WBCHSE-এর পোর্টাল (https://wbchseapplication.wb.gov.in/) ব্যবহার করে ছাত্রছাত্রীদের প্রাক্টিক্যাল ও প্রজেক্ট নম্বর অনলাইনে জমা দিতে হবে।

A R Rahman News: বিয়েটা শারীরিকের থেকেও বেশি…, ২৯ বছর আগে সায়রাকে কীভাবে জীবনসঙ্গী বানিয়েছিলেন রহমান?

A R Rahman News: এ আর রহমানের এবং তাঁর স্ত্রী সায়রা বানুর বিচ্ছেদের খবরটি সম্প্রতি আলোচনার ঝড় তুলেছে। যদিও সুরকার নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব বেশি প্রকাশ্যে কথা বলেন না, তবে তাদের ৩০ তম বিবাহ বার্ষিকীর আগে জীবন সম্পর্কে তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা শেয়ার করেছেন। এ খবরের পর রহমানের প্রেম, বিয়ে এবং সংসার নিয়ে আলোচনায় এক বিষণ্ণ ছায়া পড়েছে।

এক সাক্ষাৎকারে এ আর রহমান(A R Rahman) তার বিবাহিত জীবন নিয়ে নিজের অনুভূতি ভাগ করে বলেন, “বিয়ে আপনাকে বদলে দেয়। হ্যাঁ, আমি মনে করি আমার ক্ষেত্রে এটি উত্তেজনাপূর্ণ এবং ভয়ঙ্কর উভয়ই ছিল। এটি জানার ব্যাপার যে, আপনি একজন নতুন মানুষের সঙ্গে জীবন কাটাতে যাচ্ছেন, যাকে আগে আপনি ভালোভাবে জানতেন না। আমার জন্য, বিয়ে ছিল শারীরিকতার চেয়ে অনেক বেশি আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা।

২৯ বছর আগে, এ আর রহমান তার মাকে জীবনসঙ্গী খোঁজার দায়িত্ব দেন। সিমি গারেওয়ালের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে, রহমান তার পাত্রী খোঁজার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলেন। “সত্যি কথা বলতে, পাত্রী খোঁজার জন্য আমার কাছে সময় ছিল না। তবে, আমি জানতাম যে, বিয়ে করার জন্য এটাই সঠিক সময়। আমার বয়স তখন ২৯, আর আমি মাকে বললাম, আমার জন্য পাত্রী খুঁজে দাও। আমি এমন কাউকে চাইছিলাম, যিনি খুব নম্র স্বভাবের হবেন এবং আমাকে বেশি কষ্ট দেবেন না। বরং আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন।

সায়রা বানু এ আর রহমানের(A R Rahman) জীবনের সেই বিশেষ সঙ্গী হিসেবে নির্বাচিত হন, এবং একসাথে তারা ভালবাসা, সংগীত, এবং তিনটি সুন্দর সন্তান – খাতিজা (২৯), রহিমা এবং এ আর আমিন (২১) দিয়ে একটি সুন্দর জীবন গড়েছিলেন। তবে, আনন্দের মাঝে, রহমান কখনো কখনো তার মা, স্ত্রী এবং সন্তানদের মধ্যে আনুগত্যের ভারসাম্য বজায় রাখার চ্যালেঞ্জের কথা স্বীকার করেছেন।

এ আর রহমান বিবাহের রূপান্তরকারী শক্তি সম্পর্কেও কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছিলেন, “প্রতিটি বাড়িতে সমস্যা রয়েছে এবং প্রতিটি বাড়িতে ভালবাসা রয়েছে। বিবাহ আমার সহানুভূতি, বোঝাপড়া, ধৈর্য, এবং অনেক কিছুর সংবেদনশীলতাকে প্রসারিত করেছে।” তার মতে, বিবাহ কেবল দুইজন মানুষের মধ্যে সম্পর্কের পরিবর্তনই নয়, এটি একজনের মানসিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটানোর এক মাধ্যমও।

এখন, যখন রহমান বিবাহবিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন, তার কথাগুলি আরও গভীর দুর্বলতার বোধের সাথে অনুরণিত হচ্ছে। তাদের প্রায় তিন দশকের দীর্ঘ যাত্রার আন্তরিক বিদায়, একটি মর্মস্পর্শী অনুস্মারক হিসেবে বাজছে দর্শকদের কানে। এই সিদ্ধান্তে।

Bank privatisation news: ফের বেসরকারি হতে চলেছে ৪টি বড় সরকারি ব্যাংক, গ্রাহকদের টাকার ভবিষ্যৎ কী?

কেন্দ্রীয় সরকার ফের ব্যাঙ্ক বেসরকারিকরণের (Bank Privatisation) পথে হাঁটতে চলেছে। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (Reserve Bank of India) নজরে এবার চারটি বড় সরকারি ব্যাঙ্ক। সূত্রের খবর, এই ব্যাঙ্কগুলিতে সরকারের শেয়ার কমানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের সঞ্চয় ও বিনিয়োগের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।

কোন চারটি ব্যাংক বেসরকারি হবে?(4 Bank Privatisation in India)

কেন্দ্রীয় সরকারের বেসরকারিকরণের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে চারটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ব্যাঙ্কের নাম। এই ব্যাঙ্কগুলি হল:

  1. সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া
  2. ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক
  3. পাঞ্জাব ও সিন্ধ ব্যাঙ্ক
  4. UCO ব্যাঙ্ক

কোন ব্যাংকে সরকারের অংশীদারিত্ব কত?

নীচে চারটি ব্যাঙ্কে সরকারের মালিকানার শতাংশ দেখানো হল:

ব্যাঙ্কের নামসরকারের মালিকানার শতাংশ (%)
সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া৯৩%
ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক৯৬.৪%
পাঞ্জাব ও সিন্ধ ব্যাঙ্ক৯৮.৩%
UCO ব্যাঙ্ক৯৫.৪%

তবে, এইসব শেয়ার বিক্রির পরেও সরকারের ন্যূনতম ২৫% শেয়ার রাখা হবে বলে জানা যাচ্ছে। এর ফলে ব্যাঙ্কের মালিকানার একটি বড় অংশ ব্যাংক বেসরকারি হাতে চলে গেলেও, সরকারি নিয়ন্ত্রণ একেবারে শেষ হবে না।

কেন নেওয়া হচ্ছে এই সিদ্ধান্ত?

সরকারি ব্যাঙ্কগুলির বেসরকারিকরণের পেছনে প্রধান কারণ হলো মূলধন সংকট মোকাবিলা এবং ব্যাঙ্কগুলির কর্মক্ষমতা উন্নত করা। বর্তমানে বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে সরকারি ব্যাঙ্কগুলিকে তাদের পরিষেবা ও কাঠামো আধুনিকীকরণ করতে হবে।

তবে এই আধুনিকীকরণের জন্য প্রয়োজনীয় মূলধনের অভাব প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই সরকারের শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে অতিরিক্ত মূলধন সংগ্রহ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ব্যাঙ্কগুলির বিনিয়োগ ক্ষমতা বৃদ্ধি, পরিষেবার গুণগত মান উন্নতি, এবং বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব হবে।

কবে হতে পারে শেয়ার বিক্রি?

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী মাসেই কেন্দ্র সরকার এই চারটি সরকারি ব্যাঙ্কের শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব আনতে পারে। শেয়ার বিক্রির জন্য ওপেন মার্কেট অফার (OFS) পদ্ধতি ব্যবহার করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। যদিও এখনও সুনির্দিষ্ট তারিখ চূড়ান্ত হয়নি, তবুও এই খবর ইতিমধ্যেই শেয়ার বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

বাজারে শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধি

ব্যাঙ্কের নামশেয়ারের মূল্য বৃদ্ধির হার (%)
ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক৪.৪%
সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া৩%
পাঞ্জাব ও সিন্ধ ব্যাঙ্ক৩%

নোট: সরকারি শেয়ার বিক্রির সিদ্ধান্তের পরপরই এই মূল্য বৃদ্ধি হয়েছে, যা বাজারে বিনিয়োগকারীদের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়।

সাধারণ গ্রাহকদের জন্য কী বার্তা?

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সিদ্ধান্তে সাধারণ গ্রাহকদের সঞ্চয় বা বিনিয়োগ নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ, ব্যাঙ্কগুলিতে সরকারের অংশীদারিত্ব পুরোপুরি শেষ হচ্ছে না। বরং, বেসরকারিকরণের মাধ্যমে ব্যাঙ্কগুলির কাঠামো ও পরিষেবার মানোন্নয়ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলে গ্রাহকরা আরও ভালো ও দ্রুত পরিষেবা পেতে পারেন দীর্ঘমেয়াদে।

Srijato-Pushpa 2: দিন রাত এক করে…’, বাংলা ভার্সনের স্ক্রিপ্ট ও গানের লিরিক্স লিখলেন শ্রীজাত!

Srijato: সদ্য মুক্তি পেয়েছে পুষ্পা ২ ছবির ট্রেলার। ছবিটি শুধু অন্যান্য ভাষাতেই নয়, বাংলা ভাষাতেও মুক্তি পাবে, এবং এর ট্রেলারও তাই মুক্তি পেয়েছে। সেই ট্রেলারটি শেয়ার করে ভক্তদের সঙ্গে একটি দারুণ খবর ভাগ করে নিলেন কবি এবং লিরিসিস্ট শ্রীজাত।

শ্রীজাত তাঁর পুষ্পা ২ সম্পর্কিত পোস্টে ভক্তদের জানিয়েছেন যে, তিনি শুধু ছবির প্রতিটি গানের বাংলা ভার্সনের লিরিক্সই লিখেছেন না, বরং গোটা বাংলা স্ক্রিপ্টও তিনি লিখেছেন। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে তিনি বলেছেন, “এটা ছিল একেবারে কঠিন কাজ। যে কাজটি একবার করেনি, তার পক্ষে এটি কল্পনা করাও কঠিন। অন্য ভাষার ভাব ও প্রকাশভঙ্গি সময়সীমা মাথায় রেখে নিজের ভাষায় সঠিকভাবে সাজানো সত্যিই একটি বড় চ্যালেঞ্জ।” শ্রীজাত আরও বলেছেন, এ বিষয়ে তিনি পরবর্তীতে একটি বিস্তারিত রচনা লিখতেও চান।

শ্রীজাত তাঁর পোস্টে আরও জানিয়েছেন, “পুষ্পা ২-এর ট্রেলার এসে গেছে এবং ইতিমধ্যেই হালকা ঠান্ডা বাতাসে আগুনের আঁচ ছড়িয়ে দিয়েছে। দিন-রাত এক করে আমরা কাজ শেষ করেছি। এ কাজ সম্ভব হয়েছে Genesis Films-এর তত্ত্বাবধানে, শৌর্য ও তার তরুণ তুর্কিদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে। খুবই অন্যরকম এক অভিজ্ঞতা ছিল, যা একদিন বিস্তারিত লিখব। এখন বাংলা ট্রেলার আপনারা দেখুন, এবং শিগগিরই আরও অনেক ভারতীয় ভাষায় পুষ্পা ২ আসবে।

এখানে কিছু প্রতিক্রিয়া প্রকাশ পেয়েছে, যেমন একজন লিখেছেন, “রিলিজের সময় হায়দরাবাদ আসার নিমন্ত্রণ রইল।” অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, “এতো অসাধারণ খবর! শুনে যারপরনাই আনন্দিত হলাম।” তৃতীয় ব্যক্তি লিখেছেন, “মুকুটে এই পালকের সঙ্গে আরো বহু পালক আগামীতে আসুক।” আর চতুর্থ জনের মতে, “এটি একটি অন্য ধরনের কাজ করার অভিজ্ঞতা। অনেক অভিনন্দন। সিনেমাটি অবশ্যই দেখব।”

এই ছবিটি হল ব্লকবাস্টার হিট পুষ্পা এর পরবর্তী ভাগ। সুকুমার পরিচালিত পুষ্পা ২ বা পুষ্পা: দ্য রুল ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় থাকবেন আল্লু অর্জুন এবং রশ্মিকা মন্দানা। এছাড়া থাকবেন ফাহাদ ফাসিল। পুষ্পা ১ অর্থাৎ পুষ্পা: দ্য রাইজ ছবিটি ২০২১ সালে মুক্তি পেয়েছিল এবং সেই ছবি বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করেছে। শুধু ব্যবসা নয়, ছবির সংলাপ, গান সবই দর্শকদের মুখে মুখে ঘুরেছে এবং রীতিমত ভাইরাল হয়েছিল।

Shefali Verma Dropped: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিরিজের আগে বাদ বিধ্বংসী ওপেনার, কবে ফিরবেন তারকা ব্যাটার?

Shefali Verma Dropped: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আসন্ন একদিনের সিরিজে ভারতীয় দলের স্কোয়াডে জায়গা পেলেন না বিধ্বংসী ওপেনার শেফালি ভার্মা। তিন ম্যাচের এই গুরুত্বপূর্ণ ওয়ানডে সিরিজে তাঁকে বাদ দেওয়া হয়েছে। ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সদ্যসমাপ্ত সিরিজে শেফালির ফর্ম ছিল হতাশাজনক। তিনটি ইনিংসে তাঁর সংগ্রহ মাত্র ৫৬ রান। এই পারফরম্যান্সের ফলেই নির্বাচকরা তাঁকে দলের বাইরে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মাত্র ২০ বছর বয়সেই শেফালি ভার্মা ভারতীয় মহিলা দলের অন্যতম আক্রমণাত্মক ব্যাটার হিসেবে নিজের পরিচিতি তৈরি করেছেন। এখনও পর্যন্ত তিনি ২৯টি টি২০ ম্যাচ খেলেছেন এবং তাঁর গড় রান ২৩। মোট ৬৪৪ রান সংগ্রহ করেছেন এই ফরম্যাটে, যার মধ্যে রয়েছে চারটি হাফ সেঞ্চুরি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আসন্ন সিরিজে শেফালির অনুপস্থিতি দলকে কিছুটা চিন্তায় ফেলেছে। এই পরিস্থিতিতে ওপেনিংয়ের দায়িত্ব নিতে পারেন প্রিয়া পুনিয়া বা ইয়াস্তিকা ভাটিয়া। তাঁদের মধ্যে যেকোনো একজন স্মৃতি মান্ধনার সঙ্গে ওপেন করতে দেখা যেতে পারে। এর মধ্যেই ভারতীয় শিবিরে একটি ভালো খবরও এসেছে। দীর্ঘদিন ইনজুরির কারণে বাইরে থাকা অলরাউন্ডার হারলিন দেওল দলে ফিরে এসেছেন।

ভারতের স্কোয়াড: হরমনপ্রীত কউর (অধিনায়ক), স্মৃতি মান্ধানা (সহ-অধিনায়ক), প্রিয়া পুনিয়া, জেমিমা রডরিগস, হারলিন দেওল, ইয়াস্তিকা ভাটিয়া (উইকেটরক্ষক), রিচা ঘোষ (উইকেটরক্ষক), তেজল হাসাবনিস, দীপ্তি শর্মা, মিন্নু মানি, প্রিয়া মিশ্র, রাধা যাদব, তিতাস সাধু, অরুন্ধতী রেড্ডি, রেনুকা সিং ঠাকুর, সাইমা ঠাকুর

ম্যাচতারিখবারসময়স্থান
প্রথম ম্যাচ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪বৃহস্পতিবারসকাল ৯টা ৫০ মিনিটঅ্যালান বর্ডার মাঠ, ব্রিসবেন
দ্বিতীয় ম্যাচ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪রবিবারসকাল ৫টা ১৫ মিনিটঅ্যালান বর্ডার মাঠ, ব্রিসবেন
তৃতীয় ম্যাচ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪বুধবারসকাল ৯টা ৫০ মিনিটডব্লিউএসিএ মাঠ, পার্থ

অনুরাগীরা শেফালির এই বাদ পড়ার ঘটনা সহজে মেনে নিতে পারছেন না। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে বলছেন, শেফালি ভার্মা এতটাই প্রতিভাবান যে, তিনি পাকিস্তানের পুরুষ টি-২০ দলে সুযোগ পেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মাত্র ১৫ বছর বয়সে, ২০১৯ সালে, শেফালি মহিলাদের টি-২০ আন্তর্জাতিক ম্যাচে সবচেয়ে কম বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে অভিষেক করেছিলেন।

২০২১ সালের জুনে শেফালি ভার্মা ইতিহাস সৃষ্টি করেন, যখন তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সব ফরম্যাটে প্রতিনিধিত্বকারী সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন। তার প্রতিভার উজ্জ্বল উদাহরণ দেখা যায় ২০২২ সালের ৮ অক্টোবর, যখন তিনি আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ১ হাজার রান পূর্ণ করা সবচেয়ে কমবয়সী ক্রিকেটারের স্বীকৃতি অর্জন করেন। শুধু তাই নয়, তার নেতৃত্বে ভারতীয় মহিলা দল ২০২৩ সালে আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ জয় করে।

Lakshmir Bhandar 2024: অবশেষে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের টাকা বৃদ্ধি নিয়ে বড় খবর।

পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প (West Bengal Lakshmir Bhandar Scheme) রাজ্যের মহিলাদের জন্য একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সহায়ক প্রকল্প। বর্তমানে, এই প্রকল্পের অধীনে মহিলারা প্রতি মাসে ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা এবং পরে ১০০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকা পাচ্ছেন। এখন শোনা যাচ্ছে, এই প্রকল্পের ভাতা এক ধাক্কায় ১০০০ টাকা থেকে বেড়ে ১৫০০ টাকা এবং ১২০০ টাকা থেকে বেড়ে ২০০০ টাকা হতে পারে।

Lakshmir Bhandar Payment increase news

২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল সরকারের সাফল্যের পর পশ্চিমবঙ্গে চালু হয় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প। এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো মহিলাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করা। প্রথমে, এই প্রকল্পের আওতায় সাধারণ বা জেনারেল কাস্ট এর মহিলাদের জন্য ৫০০ টাকা এবং তফসিলি জাতি বা উপজাতি মহিলাদের জন্য ১০০০ টাকা ভাতা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য সরকার এই ভাতার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। এখন সাধারণ কাস্টের মহিলারা প্রতি মাসে ১০০০ টাকা এবং তফসিলি জাতি ও উপজাতি মহিলারা পাচ্ছেন ১২০০ টাকা।

বর্তমানে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় সরকারি প্রকল্প হিসেবে পরিণত হয়েছে, যা ২ কোটিরও বেশি মহিলা উপকৃত হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মহিলারা প্রতিমাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেয়ে থাকেন। বিশেষ করে মাসের প্রথম সপ্তাহে ভাতা পাওয়ার জন্য অনেক মহিলার মধ্যে উদ্বেগ থাকে, কারণ এই টাকা তাদের পরিবারের খরচ চালাতে এবং স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করে।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের ভাতা বাড়ছে?

লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকেই আশাবাদী। বিশেষত, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন সামনে রেখে অনেকের ধারণা, এই প্রকল্পের অনুদান পরিমাণ আরও বাড়ানো হতে পারে। কিছু সূত্রের মতে, ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত এই ভাতা বাড়ানো হতে পারে। যদিও এ বিষয়ে এখনও কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়নি, তবুও গুঞ্জন রয়েছে যে নির্বাচনের আগে এই পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে।

তবে, কিছু কিছু সংবাদমাধ্যম আগে থেকেই এমনভাবে প্রচার করছে, যেন সত্যিই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের টাকার পরিমাণ ১৫০০ বা ২০০০ টাকা হয়ে গেছে। এই ধরনের আগাম প্রচার বিভ্রান্তির সৃষ্টি করতে পারে, যা দায়িত্ববান সংবাদমাধ্যমের কাছে কাম্য নয়। যদিও এই প্রকল্পের ভাতা পরিমাণ বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এখন পর্যন্ত সরকার বা সরকারের কোনো পদাধিকারী এ ব্যাপারে কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেননি। তাই, সঠিক খবর জানুন এবং আপডেটেড থাকুন।

E Shram Card in bangla: প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা পাবে কারা? জেনে নিন আবেদন পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা

E Shram Card: কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই দরিদ্র এবং অসহায় মানুষদের জন্য বেশ কিছু আর্থিক সহায়তা প্রকল্প চালু করেছে। এরই মধ্যে নতুন এক উদ্যোগ হল E Shram Card। মূলত শ্রমিকদের জন্য তৈরি একটি বিশেষ কার্ড। মোদী সরকারের এই ই-শ্রম কার্ড থাকলে প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, এর সাথে আরও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধাও রয়েছে। কাদের জন্য এই প্রকল্প? কিভাবে আবেদন করবেন এখানে? বিস্তারিত খুটিনাটি সমস্ত তথ্য জেনে নিন।

E Shram Card self registration online কী এই ই শ্রম কার্ড

ই-শ্রম কার্ড প্রকল্পটি মূলত দিনমজুর, অস্থায়ী শ্রমিক, এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের জন্য চালু করা হয়েছে। ২০২১ সালের অগাস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই বিশেষ কার্ডটি চালু করেন, যাতে শ্রমিকদের জন্য কিছু আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করা যায়। আমাদের দেশে প্রায় ৪০ কোটি মানুষ অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করেন, এবং ইতিমধ্যেই ২৯ কোটিরও বেশি শ্রমিক এই ই-শ্রম কার্ডের সুবিধা গ্রহণ করেছেন।

ই-শ্রম কার্ড এর সুবিধা

ই-শ্রম কার্ড থাকলে শ্রমিকদের জন্য অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে। ৬০ বছর বয়সের পর কার্ডধারীরা প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা করে পেনশন পাবেন, যা তাদের বুড়ো বয়সে আর্থিক নিরাপত্তা দেবে। এছাড়া, কর্মরত অবস্থায় দুর্ঘটনার শিকার হলে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্বাস্থ্য বীমা সুবিধা পাওয়া যাবে এবং মৃত্যুজনিত কারণে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা মিলবে। এই ই-শ্রম কার্ড থাকলে আরও অনেক সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাবেন, যেমন PMAY (প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা), PMJAY (প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা), এবং PM Kisan

কারা আবেদন যোগ্য?

ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত শ্রমিক হতে হবে। অর্থাৎ, কৃষক, নির্মাণ শ্রমিক, রিকশাচালক, গৃহকর্মী বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী—এ ধরনের পেশার মানুষরাই এই কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। বয়সসীমা ১৬ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে হতে হবে, অর্থাৎ তরুণ থেকে মধ্যবয়সী শ্রমিকরা এই সুবিধার আওতায় আসবেন। তবে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, যারা ইতিমধ্যে EPF (Employee Provident Fund) বা ESI (Employee State Insurance) এর সুবিধা পান, তারা এই ই-শ্রম কার্ডের আওতায় আবেদন করতে পারবেন না।

কীভাবে আবেদন করবেন?

যদি আপনি E Shram Card এর জন্য যোগ্য হন এবং এখনও আবেদন না করে থাকেন, তবে চিন্তার কিছু নেই! আপনি ঘরে বসেই সহজেই আপনার স্মার্টফোন দিয়ে আবেদন করতে পারেন।

  1. প্রথমে eshram.gov.in ওয়েবসাইটে যান।
  2. তারপর “Register On e-Shram” অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  3. আপনার আধার লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বর এবং ক্যাপচা কোড লিখে রেজিস্ট্রেশন শুরু করুন।
  4. এরপর মোবাইলে পাওয়া OTP দিয়ে যাচাই করুন এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করুন।

আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:

  1. আধার কার্ড
  2. আধার লিঙ্ক মোবাইল নম্বর
  3. ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য