বাড়ি প্রচ্ছদ পৃষ্ঠা 8

IIBF Recruitment 2025: ১০টি জুনিয়র এক্সিকিউটিভ পদে নিয়োগ

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ব্যাঙ্কিং অ্যান্ড ফিন্যান্স (IIBF Recruitment) আবারও চাকরিপ্রার্থীদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে। সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে জানানো হয়েছে যে দিল্লি, কলকাতা, চেন্নাই এবং মুম্বই – দেশের চার বড় শহরে বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ব্যাংকিং ও ফিন্যান্স সেক্টরে স্থায়ী এবং মর্যাদাপূর্ণ চাকরির সুযোগ খুঁজছেন এমন প্রার্থীদের জন্য এই বিজ্ঞপ্তি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। যোগ্যতা, আবেদন পদ্ধতি থেকে শুরু করে বেতন—সব তথ্যই শিগগিরিই বিস্তারিতভাবে জানা যাবে IIBF-এর অফিসিয়াল নোটিফিকেশন থেকে।

IIBF Recruitment 2025

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ব্যাঙ্কিং অ্যান্ড ফিন্যান্স (IIBF) চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দুয়ার খুলে দিল। সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দিল্লি, কলকাতা, চেন্নাই এবং মুম্বই—এই চারটি বড় শহরে বিভিন্ন পদে কর্মী নেওয়া হবে। ব্যাংকিং ও ফিন্যান্স সেক্টরে স্থায়ী, সুরক্ষিত এবং ভালো বেতনের চাকরি খুঁজছেন এমন প্রার্থীদের জন্য এটি নিঃসন্দেহে বড় খবর। যোগ্যতা, বয়সসীমা, আবেদন পদ্ধতি এবং বেতন কাঠামোসহ সব বিস্তারিত তথ্য খুব শিগগিরই পাওয়া যাবে IIBF-এর অফিসিয়াল নোটিফিকেশনেই।

আবেদন করবেন কী ভাবে?

আইআইবিএফের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। ইচ্ছুক প্রার্থীদের সরাসরি সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (https://www.iibf.org.in/)এ যেতে হবে। হোমপেজেই সংশ্লিষ্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি পাওয়া যাবে, যেখানে দেওয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। মনে রাখবেন, আবেদন করার শেষ তারিখ ১২ ডিসেম্বর। তাই সময় থাকতে আবেদন করা ভালো। নিয়োগ সংক্রান্ত যোগ্যতা, শর্তাবলি ও অন্যান্য বিস্তারিত জানতে আইআইবিএফের অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি অবশ্যই দেখে নেবেন।

🔴 প্রতিনিয়ত সর্বশেষ খবর পেতে এখনই Google-এ সার্চ করুন JKNEWS24 Bangla। পাশাপাশি, আরও দ্রুত আপডেট পেতে এখনই ফলো করুন JKNEWS24 WhatsApp Channel — প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এক ক্লিকে পৌঁছে যাবে আপনার মোবাইলে!

সিগারেট-গুটখার দাম বাড়বে? তামাকজাত পণ্যে বাড়তি সেস আনতে চলেছে সরকার

দেশের GST কাঠামোয় পরিবর্তন আসার পর থেকেই তামাকজাত পণ্যের দাম যে লাগামছাড়া হারে বেড়েছে, তা ভোক্তাদের পকেটে বেশ চাপ তৈরি করেছে। এবার সেই চাপ আরও বাড়তে পারে। কারণ, কেন্দ্রীয় সরকার তামাক ও তামাকজাত পণ্যের উপর অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় অবগারি শুল্ক (Tobacco Excise Duty Hike) বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। ফলে খুব শীঘ্রই সিগারেট, বিড়ি, খৈনি, জর্দা, পান মশলা সহ সব নেশাজাত পণ্যের দাম আরও এক দফা বাড়তে পারে। অর্থাৎ সাধারণ ক্রেতার খরচ এবার আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

বাড়তে চলেছে সিগারেট সহ অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের দাম (Tobacco Excise Duty Hike)

আজ, সোমবার থেকেই শুরু হয়েছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন, আর সেই অধিবেশনেই তামাকজাত পণ্য, পান মসলা এবং অন্যান্য সিন গুডসের উপর অতিরিক্ত সেস বসানোর জন্য একটি নতুন অবগারি বিল পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। ফলে খুব শীঘ্রই সিগারেট, গুটখা, পান মশলা সহ নানা তামাক পণ্যের দাম বাড়তে পারে। তবে আপাতত বিড়ি এই বাড়তি করের আওতার বাইরে থাকছে, যদিও বিলের মধ্যেই উল্লেখ রয়েছে—জনস্বার্থে প্রয়োজন হলে ভবিষ্যতে বিড়িকেও সিন গুডসের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। বিলটি সংসদের দুই কক্ষে পাস হয়ে আইন হিসেবে কার্যকর হলেই তামাকজাত দ্রব্যের দামে বৃদ্ধি দেখা যাবে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন অবগারি বিলে 75 এমএমের বেশি দৈর্ঘ্যের ফিল্টার সিগারেটের ক্ষেত্রে প্রতি এক হাজার স্টিকে সেস বাড়িয়ে 11 হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যেখানে আগে এই শুল্ক ছিল মাত্র 735 টাকা। অন্যদিকে নন-ফিল্টার সিগারেট বা 70 এমএম ফিল্টারযুক্ত সিগারেটের ক্ষেত্রে প্রতি এক হাজার স্টিকে সেস বাড়িয়ে 4,500 টাকা করার কথা বলা হয়েছে—আগে যা ছিল মাত্র 250 টাকা। অর্থাৎ আগের তুলনায় অন্তত ১৮ গুণ বাড়তি সেস দিতে হতে পারে। শুধু তাই নয়, সিগারেট তৈরির স্মোকিং মিক্সচারের উপর সেস ৬০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩২৫ শতাংশ করার প্রস্তাবও এসেছে। সব মিলিয়ে স্পষ্ট—সিগারেট, পান মশলা ও অন্যান্য তামাকজাত পণ্যের দাম আগামী দিনে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যেতে চলেছে।

ডিসেম্বরের শুরুতেই বড় সুখবর! কমল LPG সিলিন্ডারের দাম, দেখে নিন নতুন রেট

মাসের শুরুতেই সকাল সকাল মিলল দারুণ সুখবর—ফের কমল রান্নার গ্যাসের দাম (LPG Price)। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দামে চলা অস্থিরতার মাঝেও এবার বড় স্বস্তির বার্তা এসেছে সাধারণ মানুষের জন্য। কারণ, বর্তমানে অপরিশোধিত তেলের দাম তুলনামূলকভাবে কম, আর তার প্রভাব পড়েছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (LPG)-এর ওপর। তাই এবার ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণন সংস্থাগুলি—আইওসি, এইচপিসিএল ও বিপিসিএল—১৯ কেজির বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমিয়ে দিল ১০ টাকা।

দাম কমল LPG গ্যাসের (LPG Price)

জানা গিয়েছে, নতুন দাম আজ থেকেই—অর্থাৎ ১ ডিসেম্বর, ২০২৫ থেকে কার্যকর হয়েছে। ঠিক এক মাস আগেই, নভেম্বরে, বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৫ টাকা কমানো হয়েছিল। নিয়ম অনুযায়ী, সরকারি মালিকানাধীন পেট্রোলিয়াম বিপণন সংস্থাগুলি—আইওসি, বিপিসিএল এবং এইচপিসিএল—প্রতি মাসের প্রথম দিনে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম পর্যালোচনা করে। ডিসেম্বর ও নভেম্বরে দাম কমলেও, মনে করিয়ে দেওয়া ভালো যে এই বছরের অক্টোবরে সিলিন্ডারের দাম এক ধাক্কায় ১৫.৫০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল।

জেনে নিন আপনার শহরে নতুন রেট কত?

রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ইন্ডিয়ান অয়েল (IOC) এর ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, দিল্লিতে ১৯ কেজির বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ১০ টাকা কমানো হয়েছে। এর ফলে এখন দিল্লিতে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ১৫৮০.৫০ টাকা। আজকের আগে এর দাম ছিল ১৫৯০.৫০ টাকা। অপরদিকে কলকাতায় ১৯ কেজির সিলিন্ডারের দাম এখন ১,৬৮৪.০০ টাকায় নেমে এসেছে। মুম্বাইতে এখন এটি ১,৫৩১.৫০ টাকায় পাওয়া যাবে।

এছাড়াও চেন্নাইতে ১৯ কেজির বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের নতুন দাম দাঁড়িয়েছে ১,৭৩৯.৫০ টাকা। তবে সাধারণ গৃহস্থালির জন্য ব্যবহৃত ১৪.২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দামে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। দিল্লিতে এই গৃহস্থালি সিলিন্ডারের দাম এখনও ৮৫৩ টাকা, এবং ভারত পেট্রোলিয়াম ও হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়ামও এই একই দাম অনুসরণ করছে।

মাসের শুরুতেই দক্ষিণবঙ্গে জাঁকিয়ে শীত! আজকের আবহাওয়ায় মিলল বড় আপডেট

সকলের প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে হাজির ডিসেম্বর মাস, আর এর সঙ্গেই আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়ে দিয়েছে বাংলায় জাঁকিয়ে শীত নামার ইঙ্গিত। আবহাওয়াবিদদের মতে, দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা ৬ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যেতে পারে। যদিও ঘূর্ণিঝড় ‘দিটওয়া’ দক্ষিণ ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্যে তাণ্ডব চালালেও বাংলায় তার তেমন কোনও প্রভাব পড়েনি—বেশিরভাগ জায়গায় শুধু আকাশ মেঘলা ছিল। তাই এখানকার মানুষ এখনও দিন গুনছেন, কবে নামবে প্রকৃত শীত। আর আজ মাসের এবং সপ্তাহের প্রথম দিন, ফলে স্বাভাবিকভাবেই সবার মনে প্রশ্ন—আজকের আবহাওয়া (Weather Today) কেমন থাকবে? শীত বাড়বে, নাকি গরমই থাকবে? চলুন এক নজরে জেনে নেওয়া যাক।

কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া? (Weather Today)

আজকের আবহাওয়া?—এই প্রশ্নই এখন সবার মুখে। প্রথমেই দেখে নেওয়া যাক আজ সোমবার সারাদিন সমগ্র বাংলার আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে। বর্তমানে সব জেলাতেই শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে। বিশেষ করে দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে বেশ জাঁকালো ঠান্ডা পড়ছে। বীরভূম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, হাওড়া ও নদীয়া—এই সব জায়গায় সাধারণ মানুষ শীতের দাপট ভালোই টের পাচ্ছেন। জানা গিয়েছে, আজ সোমবার তাপমাত্রায় বড় কোনও পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে আবার ধীরে ধীরে নামবে তাপমাত্রা। আপাতত শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে; কিছু জেলায় সকালে কুয়াশা থাকবে, পরে মিলবে পরিষ্কার আকাশ। দুই-এক জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশ দেখা দিতে পারে। সকালে ও রাতে হালকা শীতের অনুভূতি পাওয়া যাবে। কলকাতার ক্ষেত্রে শুক্রবার নাগাদ তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, আর পশ্চিমের জেলাগুলিতে পারদ নামতে পারে ১১ ডিগ্রি পর্যন্ত। শীতের ছোঁয়া রয়েছে, আর মূল ঠান্ডা নামবে আরও এক-দু’দিনের মধ্যে। সব মিলিয়ে, আজকের আবহাওয়া? বেশ মনোরম এবং শুরু শীতের ঠিকঠাক রূপই বলছে।

উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

এবার আসা যাক উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া প্রসঙ্গে। জানা গিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও আপাতত বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস থাকছে না। হাওয়া মোটের উপর শুষ্কই। দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকবে বলে খবর।

কয়েক রাজ্যে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভা

আজকের আবহাওয়া? ঘূর্ণিঝড় দিটওয়ার কারণে বাংলার আবহাওয়া দ্রুত বদলাচ্ছে—শীত ঢুকবে ঢুকবে করছে, আর এরই মাঝে ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (IMD) জানিয়েছে যে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় কয়েকটি রাজ্যে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি হয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে তৈরি এই ঘূর্ণিঝড়টি শ্রীলঙ্কা উপকূল পার হয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে এখন তামিলনাড়ুর কাছাকাছি অবস্থান করছে। আজকের আবহাওয়া? অনুযায়ী অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, পন্ডিচেরি ও করাইকেলে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, সঙ্গে ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়ার আশঙ্কা। এছাড়া কর্ণাটকের বেশ কিছু অঞ্চলেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে, তাই আজকের আবহাওয়া? নিয়ে সতর্ক থাকা জরুরি।

মহিলাদের জন্য বড় সুখবর: গ্যারান্টি ছাড়াই ৩ লাখ টাকা ঋণ দেবে রাজ্য

যত সময় এগোচ্ছে, ততই বিভিন্ন সরকার মহিলাদের স্বনির্ভর ও আর্থিকভাবে শক্তিশালী করে তোলার দিকে জোর দিচ্ছে। কেন্দ্র থেকে শুরু করে রাজ্য সরকার—সবাইই নানা প্রকল্প চালু করছে যাতে মহিলারা নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন। এবার ঠিক তেমনই কর্ণাটক সরকার নিয়ে এসেছে নতুন একটি স্কিম, যার নাম ‘উদ্যোগিনী যোজনা’ (Udyogini Scheme)। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মহিলারা কী কী সুবিধা পাবেন, কীভাবে উপকৃত হবেন এবং কত টাকা পর্যন্ত লোন বা সহায়তা মিলবে—এসবই একবারে ঝটপট জেনে নিন।

‘উদ্যোগিনী যোজনা’ চালু করল কর্ণাটক সরকার (Udyogini Scheme)

জানা গিয়েছে, উদ্যোগিনী যোজনা–র মূল লক্ষ্য হল মহিলাদের কোনও রকম গ্যারান্টি বা জামানত ছাড়াই ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া, যাতে তারা স্বাবলম্বী হতে পারেন এবং নিজের ছোট-বড় ব্যবসা আরও বাড়াতে পারেন। এই স্কিমের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল—সরকার ৩০% পর্যন্ত ভর্তুকি দেয়। অর্থাৎ, যদি কোনও মহিলা ৩ লক্ষ টাকার লোন নেন, তবে সেই টাকার একটি বড় অংশ সরকারই ভর্তুকি হিসেবে বহন করবে। এই প্রকল্পটি বিশেষভাবে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর সেইসব মহিলাদের জন্য, যাদের ব্যাংক সাধারণত সহজে লোন দিতে চায় না। ফলে এখন মহিলারা বিউটি পার্লার, সেলাই, মুদি দোকান, দুগ্ধ খামার বা যেকোনও ছোট ব্যবসা সহজেই শুরু করতে পারবেন।

Udyogini Scheme কারা এই সুবিধা পেতে পারেন?

  • ১) মহিলা আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • ২) পরিবারের বার্ষিক আয় নির্ধারিত সীমার কম হতে হবে।
  • ৩) গ্রামীণ বা আধা-শহুরে এলাকা থেকে আসা মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

কিভাবে আবেদন করবেন?

মহিলারা Udyogini Scheme জন্য চাইলে অনলাইন কিংবা অফলাইন—দুইভাবেই আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন করতে হলে অফিসিয়াল পোর্টালে গিয়ে নির্দিষ্ট ফর্মটি পূরণ করতে হবে, আর অফলাইনে আবেদন করতে চাইলে নিকটবর্তী ব্যাংক শাখা বা সরকারি দপ্তরে গিয়ে জমা দিতে হবে প্রয়োজনীয় নথি। আবেদনের সময় লাগবে আধার কার্ড, আয় শংসাপত্র, ব্যাংক পাসবুক ও যে ব্যবসা শুরু করতে চান তার সংক্রান্ত মৌলিক তথ্য। সব মিলিয়ে পুরো প্রক্রিয়াটাই রাখা হয়েছে সহজ, যাতে মহিলারা নির্বিঘ্নেই নিজের উদ্যোগ শুরু করতে পারেন।

উদ্যোগিনী যোজনা ২০২৫ শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য ঋণ প্রকল্প নয়, বরং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার একটি মাধ্যম। কর্ণাটক সরকার এই প্রকল্প চালু করেছে। এর অনন্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে কোনও গ্যারান্টি নেই, একটি সহজ প্রক্রিয়া এবং ভর্তুকির সুবিধা। ভবিষ্যতে, এই প্রকল্প লক্ষ লক্ষ মহিলাকে স্বাবলম্বী হওয়ার ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আশাবাদী সরকার।

রাজ্যের দেড় লক্ষ একর খাস জমির স্বত্ব কারা পাবেন বিস্তারিত তথ্য

বাম আমল থেকে বাংলায় এখনও পর্যন্ত কয়েক লক্ষ সরকারি জমি (Government Owned Land) অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। মালিকানা সরকার বা সংশ্লিষ্ট দফতরের হলেও, এত বছর ধরে এই জমিগুলির সঠিক ব্যবহার নিয়ে কেউই স্পষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেনি। ফলে কোথাও আগাছায় ঢেকে গিয়েছে জমির মুখ, আবার কোথাও বুনো ঘাসের জঙ্গলে পরিণত হয়েছে পুরো এলাকা। আর এই দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধানে এবার নিজেই মাঠে নামতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার, যাতে এই জমিগুলি কাজে লাগিয়ে জনস্বার্থে ব্যবহার করা যায়।

এবার দেড় লক্ষ একর খাস জমির স্বত্ব দেবে রাজ্য

বাম আমলে সিলিংয়ের অতিরিক্ত জমি ‘ভেস্টিং’ প্রক্রিয়ায় সরকারি খাতায় তোলা হয়েছিল, আর সেই ঘটনা থেকে কেটে গিয়েছে বহু বছর। এখনও সেই জমি নিয়ে বিভিন্ন আদালতে মামলা চলছে, আর এর নিষ্পত্তি কবে হবে—তা কেউই নিশ্চিতভাবে বলতে পারছে না। তখন অনেক জমির মালিকই ভেস্টিং পদ্ধতিকে অবৈধ বলে দাবি করেছিলেন এবং আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। এখন সেই জট কাটাতে নবান্ন নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে—যদি কোনও দাবিদার মামলা তুলে নেন, তাহলে তাঁকেই জমির লিজ, ফ্রি হোল্ড বা সরাসরি মালিকানা স্বত্ব দেওয়া হবে। গত সোমবারের বৈঠকে রাজ্য মন্ত্রিসভা ইতিমধ্যেই এই নিয়মকে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়েছে বলে খবর।

নিয়ম কী বলছে?

আরও জানা যাচ্ছে, খুব শিগগিরই ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর এই বিষয়ে আলাদা করে বিজ্ঞপ্তি ও গাইডলাইন প্রকাশ করবে। বর্তমানে কত পরিমাণ জমি অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে, তা খতিয়ে দেখার কাজও শুরু হয়েছে। অভিজ্ঞ আমলাদের মতে, রাজ্যের এই নতুন সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে মামলার জট খুলে অন্তত দেড় লক্ষ একর জমির লিজ বা মালিকানা স্বত্ব দেওয়া সম্ভব হবে। আইন অনুযায়ী, একজন ব্যক্তির সর্বোচ্চ জমি মালিকানার সীমা—অর্থাৎ ল্যান্ড সিলিং—২৪.২২ একর, আর সেচযুক্ত এলাকায় এই সীমা কমে দাঁড়ায় ১৭.৩ একর। এই সীমার বেশি জমি থাকলেই তা ‘ভেস্টিং অর্ডার’-এর মাধ্যমে সরকারের অধীনে চলে যায়।

সেটা ওয়েস্ট বেঙ্গল এস্টেট অ্যাকুইজিশন অ্যাক্ট ১৯৫৩ এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড রিফর্মস অ্যাক্ট ১৯৫৫ মেনে। যদিও এর বিরুদ্ধে ল্যান্ড ট্রাইবিউনাল সহ বিভিন্ন আদালতের দ্বারস্থ হন জমিহারারা। জানা গিয়েছে, রাজ্যের মোট জমির পরিমাণ ৮৮ হাজার ৭৫২ বর্গ কিলোমিটার বা ২ কোটি ১৯ লক্ষ ৩১ হাজার ৯৭ একর। আর জমি ‘ভেস্টিং’ হয়েছে ৩৩.৫ লক্ষ একর। এর মধ্যে বনাঞ্চল ১০.৭৮ লক্ষ একর, কৃষিজমি ১৪.৬৫ লক্ষ একর এবং অ-কৃষি জমি ৮.০৭ লক্ষ একর। পাট্টা বা অন্যান্যভাবে বিতরণ হয়েছে ১০.৬৫ লক্ষ একর খাস জমি। যদিও এই প্রক্রিয়া কবে শুরু হবে এবং কারা পাবেন, সেই বিষয়ে কিছু জানা সম্ভব হয়নি।

ভাড়াটিয়াদের জন্য দারুণ সুখবর! কেন্দ্রের নতুন নিয়মে মিলছে দ্বিগুণ সুবিধা

আপনিও কি ভাড়া বাড়িতে থাকেন? তাহলে আপনার জন্য রয়েছে দারুণ এক সুখবর। কেন্দ্র সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বাস্তবায়ন করেছে বাড়ি ভাড়া বিধি ২০২৫ (House Rent Rules 2025), যা দেশের ভাড়া আবাসন ব্যবস্থাকে আরও আধুনিক ও স্বচ্ছ করার দিকে বড় পদক্ষেপ। এতদিন ভাড়াটিয়াদের অনেকে ইচ্ছামতো ভাড়া বাড়ানো, অতিরিক্ত চাপ ও নানা সমস্যার মুখোমুখি হতেন—কিন্তু নতুন নিয়ম সেই ভোগান্তি অনেকটাই কমাবে। বিশেষ করে মুম্বাই, বেঙ্গালুরু, কলকাতা, পুনে, হায়দ্রাবাদসহ বড় শহরে থাকা ভাড়াটিয়ারা এই বিধির সুবিধা বেশি পাবেন। বিস্তারিত জানতে পুরো প্রতিবেদনটি অবশ্যই পড়ে দেখুন।

ভাড়া বাড়ি নতুন নিয়মে কী বলা হল? (House Rent Rules 2025)

জানিয়ে রাখি, নতুন এই নিয়মগুলো শুধু ভাড়াটিয়াদের সুরক্ষা দেবে না, বাড়িওয়ালাদের সঙ্গে সম্ভাব্য বিরোধ মেটাতেও বড় ভূমিকা নেবে। এতে ভাড়া বাজার আরও স্বচ্ছ ও ভারসাম্যপূর্ণ হবে বলে আশা করছে বিশেষজ্ঞ মহল। সহজ করে বললে—এবার থেকে বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল সম্মতি। প্রতিটি বাড়িওয়ালাকেই ভাড়াটিয়ার সঙ্গে ভাড়ার চুক্তি ডিজিটালভাবে স্ট্যাম্প করতে হবে এবং স্বাক্ষরের ৬০ দিনের মধ্যে তা অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে। আর এই পুরো প্রক্রিয়াকে আরও দ্রুত করতে রাজ্যগুলিকে তাদের পোর্টাল আপগ্রেড করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সবথেকে বড় ব্যাপার, নিবন্ধন করতে যদি ব্যর্থ হয়, তাহলে ২৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে জরিমানা হবে। এমনকি এর থেকে বেশি জরিমানা করা হতে পারে। কেন্দ্র সরকার বলছে, এটি জালিয়াতি, পুরনো চুক্তি বা অবৈধ উচ্ছেদগুলিকে রোধ করবে। এ বিষয়ে ট্যাক্স অ্যাডভাইজরি প্ল্যাটফর্ম ট্যাক্সবাডি জানিয়েছে, এই নিয়মগুলি বাড়ি ভাড়ার বাজারে আরও শক্তিশালী কাঠামো প্রদান করবে। আর মেট্রোপলিটন এলাকাগুলিতে যেখানে আগে নিরাপত্তা আমানত আট থেকে দশ মাসের ভাড়ায় পৌঁছত, সেখানে নতুন নিয়ম অনুযায়ী তা দুই মাসের ভাড়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। এমনকি সবথেকে বড় ব্যাপার, ভাড়া বৃদ্ধি বছরে কেবলমাত্র একবারই করা যেতে পারে এবং বাড়িওয়ালাকে তা ৯০ দিন আগে নোটিশ দিতে হবে।

৫০০০ টাকার বেশি লেনদেন হবে অনলাইনে

জানা গিয়েছে, এই নতুন নিয়মগুলি ভাড়া বাজারে আর্থিক স্বচ্ছতা বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। কারণ, ৫,০০০ টাকার বেশি ভাড়া এখন থেকে শুধুমাত্র ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমেই গ্রহণ করা যাবে। আর মাসিক ভাড়া ৫০,০০০ টাকার বেশি হলে ১৯৪আইবি অনুযায়ী টিডিএস কাটা বাধ্যতামূলক হবে। সহজ করে বললে—এতে ভাড়াটিয়াদের জন্য নিরাপত্তার আমানত ও ডিজিটাল নথিপত্র আরও স্বচ্ছ হবে, আর বাড়িওয়ালারাও নিশ্চিত আর্থিক নথি ও সঠিক লেনদেনের সুবিধা পাবেন। নতুন নিয়ম এক কথায় দুই পক্ষেরই উপকারে আসবে।

ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটিতে নিয়োগ ২০২৫: বিভিন্ন পদের বয়সসীমা জানুন

ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটিতে নিয়োগ: ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (এনএইচএআই) বিভিন্ন বিভাগের জন্য কর্মী নিয়োগের ঘোষণা করেছে (NHAI Recruitment)। সংস্থাটি জানিয়েছে, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নির্বাচিতদের চুক্তিভিত্তিক চাকরি দেওয়া হবে। যারা আবেদন করতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য আবেদনপত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণভাবে অনলাইনে করা হবে।

ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটিতে নিয়োগ (NHAI Recruitment)

সংস্থায় অ্যাডভাইসর (টেকনিক্যাল) এবং জয়েন্ট অ্যাডভাইসর (টেকনিক্যাল) পদে নিয়োগ করা হবে, যেখানে মোট শূন্যপদের সংখ্যা পাঁচ। এই পদে নির্বাচিত প্রার্থীদের স্ট্যান্ডার্ডাইজ়েশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, টেকনোলজি ইনডাকশন সেল এবং কোয়ালিটি সেল-এ কাজ করতে হবে। নিয়োগ প্রাথমিকভাবে দু’বছরের চুক্তিতে হবে, পরে শর্তসাপেক্ষে কাজের মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে।

NHAI Recruitment বিভিন্ন পদে আবেদন করার জন্য প্রার্থীদের বয়স ৩৫ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সংরক্ষিত প্রার্থীদের জন্য বয়সসীমার ছাড় থাকবে। পদ অনুযায়ী বেতন মাসে ৭৫,০০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বাধিক ২,৩৫,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

কোয়ালিটি সেলের অ্যাডভাইসর পদে কাজের জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হতে হবে। এছাড়াও, প্রার্থীকে কোনও সরকারি বা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার চিফ ইঞ্জিনিয়ার বা তার সমমানের উচ্চপদ থেকে অবসরগ্রহণ করতে হবে। বাকি পদের জন্য পৃথক যোগ্যতার মাপকাঠি নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রার্থীদের অবশ্যই NHAI Recruitment সংস্থার ওয়েবসাইটে গিয়ে সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। আবেদনের শেষ দিন নির্ধারিত হয়েছে ২৬ ডিসেম্বর। বিস্তারিত তথ্যের জন্য প্রার্থীদের মূল বিজ্ঞপ্তি দেখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

🔴 প্রতিনিয়ত সর্বশেষ খবর পেতে এখনই Google-এ সার্চ করুন JKNEWS24 Bangla। পাশাপাশি, আরও দ্রুত আপডেট পেতে এখনই ফলো করুন JKNEWS24 WhatsApp Channel — প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এক ক্লিকে পৌঁছে যাবে আপনার মোবাইলে!

পুরুলিয়ার স্বাস্থ্য দফতরে নিয়োগ! কোথায় ও কীভাবে আবেদন করবেন?

পুরুলিয়ার স্বাস্থ্য দফতরে নিয়োগ: পুরুলিয়ার স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ সমিতি বেশ কয়েকটি পদে কর্মী নিয়োগের ঘোষণা করেছে (WB Govt Job Recruitment)। জেলার প্রশাসনিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে, সব নিয়োগই হবে চুক্তিভিত্তিক। এই পদগুলিতে আবেদন করতে পারবেন শুধু পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দারা এবং স্থানীয় ভাষায় যাঁরা দক্ষ। পুরো আবেদন প্রক্রিয়াটিই অনলাইনে সম্পন্ন করা যাবে, তাই আগ্রহীরা ঘরে বসেই সহজে আবেদন করতে পারবেন।

পুরুলিয়ার স্বাস্থ্য দফতরে নিয়োগ (WB Govt Job Recruitment )

জেলায় মোট ৬৫টি শূন্যপদে যোগ প্রশিক্ষক, আয়ুষ চিকিৎসক, মাল্টিপারপাস ওয়ার্কার, লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক, গ্রুপ-ডি ও অ্যাকাউন্ট্যান্ট— এই ছয়টি পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। পদভেদে আবেদনকারীদের জন্য বয়সসীমা নির্ধারিত হয়েছে ৪০, ৫০ বা ৬২ বছর, তবে সংরক্ষিত প্রার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী বয়সে ছাড় পাবেন। নির্বাচিত কর্মীরা মাসে সর্বনিম্ন প্রায় ৫,০০০ টাকা থেকে সর্বাধিক প্রায় ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন পাবেন।

লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক পদে আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের অবশ্যই অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী হতে হবে এবং কম্পিউটার চালনায় যথেষ্ট দক্ষতা থাকা জরুরি। অন্য পদগুলির ক্ষেত্রে যোগ্যতার মানদণ্ড আলাদা— যেমন যোগ প্রশিক্ষকের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট, আয়ুষ চিকিৎসকের ক্ষেত্রে AYUSH ডিগ্রি, আর মাল্টিপারপাস ওয়ার্কার, গ্রুপ-ডি বা অ্যাকাউন্ট্যান্ট পদের ক্ষেত্রেও পৃথক শিক্ষাগত ও দক্ষতার শর্ত প্রযোজ্য হবে।

চাকরিপ্রার্থীরা পুরুলিয়ার স্বাস্থ্য দফতরে নিয়োগ সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমেই আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন। মনে রাখবেন, আবেদনের শেষ তারিখ ১৬ ডিসেম্বর। কোন পদের জন্য কী যোগ্যতা প্রয়োজন, বয়সসীমা বা অন্যান্য শর্তাবলি— সবই মূল বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ আছে। তাই আবেদন করার আগে অবশ্যই সেই বিজ্ঞপ্তিটি একবার দেখে নেওয়া জরুরি।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিদ্যা বিভাগে গবেষকের নিয়োগ!

নানান প্রতিকূলতার মুখোমুখি হওয়া কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে গবেষণাধর্মী একটি বিশেষ প্রকল্প চালু করতে চলেছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (CU Recruitment )। এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, পুরো প্রকল্পটি পরিচালনার জন্য গবেষক নিয়োগ করা হবে। প্রকল্পের অর্থায়ন করবে একটি কেন্দ্রীয় সংস্থা, যার সহযোগিতায় এই গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিদ্যা বিভাগে গবেষকের নিয়োগ (CU Recruitment)

বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজি বিভাগে গবেষণার কাজ হবে। প্রকল্পটির নাম— ‘ফিজ়িবিলিটি অ্যান্ড শর্টটার্ম আউটকামস অফ এ লোকালি অ্যাডাপ্টেড লাইফ স্কিলস ইন্টারভেনশন ইন অ্যাডোলেসেন্টস এক্সপেরিয়েন্সিং ক্রনিক অ্যাডভার্সিটিস: এ মাল্টি-সাইট স্টাডি’। এটি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর অর্থপুষ্ট।

একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে প্রজেক্ট টেকনিক্যাল সাপোর্ট–৩ পদে নতুন কর্মী নিয়োগ করা হবে। শূন্যপদ রয়েছে মাত্র একটি। শুরুতে এই পদের কাজের মেয়াদ নির্ধারিত হয়েছে এক বছর। তবে ভবিষ্যতে কর্মদক্ষতা এবং তহবিলের প্রাপ্যতা অনুযায়ী চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ থাকবে।

একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে প্রজেক্ট টেকনিক্যাল সাপোর্ট–৩ পদে নিয়োগ করা হবে। শূন্যপদ রয়েছে মাত্র একটি। নির্বাচিত প্রার্থী শুরুতে এক বছরের চুক্তিতে কাজ করবেন। পরবর্তী সময়ে কর্মদক্ষতা ও তহবিলের উপর ভিত্তি করে মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে। প্রতি মাসে সাম্মানিক হিসেবে প্রার্থীকে দেওয়া হবে ৩৬,৪০০ টাকা।

যোগ্যতা: এই পদে আবেদন করতে পারবেন মনোবিদ্যা, সমাজবিজ্ঞান বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা। প্রার্থীর স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় ন্যূনতম ৫৫% নম্বর থাকতে হবে। বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩৫ বছর। সংরক্ষিত শ্রেণির জন্য বয়সের ছাড় প্রযোজ্য।

ইন্টারভিউ: আগামী ৯ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগে নিয়োগের ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের ওই দিন আবেদনপত্র, কভার লেটারসহ নির্ধারিত স্থানে উপস্থিত হতে হবে। আবেদনের অন্যান্য শর্তাবলি ও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে মূল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে।