Sunday, November 16, 2025

JKNEWS24 ➠ One Stop Solution for Bangla News & Bangla Khabar !

মানি অর্ডার, পার্সেল বুকিং,...

গ্রাহকদের জন্য বড় পদক্ষেপ নিল ভারতীয় ডাক বিভাগ! এখন থেকে পোস্ট অফিসের কোনও...

শিলিগুড়িতে চিতাবাঘ হামলা, শৌচালয়ে...

ফের চিতাবাঘের হামলা শিলিগুড়িতে (Siliguri News)! বাড়ির শৌচালয়ে লুকিয়ে থাকা চিতা ঘুমঘোরে শৌচালয়ে...

ফ্রি LPG সংযোগের ঘোষণা...

রাজধানী দিল্লিতে বায়ুদূষণের মাত্রা দিন দিন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে, আর সেই উদ্বেগজনক পরিস্থিতি...
Homeপ্রকল্পসরকারি প্রকল্পSIR প্রক্রিয়ায় এদের লাগবে না কোনও নথি, বড় ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের

SIR প্রক্রিয়ায় এদের লাগবে না কোনও নথি, বড় ঘোষণা নির্বাচন কমিশনের

- Advertisement -

আরও পড়ুন

- Advertisement -
Pinky Khan
Pinky Khanhttps://jknews24.in/
সাত বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ডিজিটাল মিডিয়া পেশাজীবী, যিনি অনলাইন কনটেন্ট তৈরি, গণমাধ্যম ও তথ্যসংক্রান্ত কাজে দক্ষ। সরকারি প্রকল্প, স্কলারশিপ ও চাকরির আপডেট নিয়মিতভাবে পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়াই তাঁর লক্ষ্য।
- Advertisement -

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গেও শুরু হয়ে গেল SIR (West Bengal SIR eligibility) বা ভোটার নিবিড় সংশোধনের কাজ। আগামীকাল থেকেই পশ্চিমবঙ্গসহ মোট ১২টি রাজ্যে এই প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে। আজ বিকেলে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক জ্ঞানেশ কুমার নিজেই এই ঘোষণা করেন। তবে ঘোষণার মাঝেই তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানান—সব ভোটারকে অতিরিক্ত নথিপত্র জমা দিতে হবে না। অর্থাৎ, কিছু নির্দিষ্ট শ্রেণির নাগরিকদের বাড়তি কাগজপত্রের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এখন সবার মনে একটাই প্রশ্ন—কারা পড়ছেন সেই তালিকায়?

আগামীকাল থেকেই শুরু বাংলায় এসআইআর (West Bengal SIR eligibility)

উল্লেখ্য, সোমবার নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে যে মঙ্গলবার থেকে দেশের মোট ১২টি রাজ্যে শুরু হচ্ছে ভোটার নিবিড় সংশোধন বা SIR প্রক্রিয়া। এই তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, গুজরাট, কেরল, ছত্তিশগড়, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, গোয়া এবং মধ্যপ্রদেশ। এছাড়াও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, লাক্ষাদ্বীপ এবং পুদুচেরিও অন্তর্ভুক্ত।

এই প্রক্রিয়ায় বুথ লেভেল অফিসাররা বাড়ি বাড়ি গিয়ে এনুমারেশন ফর্ম বিতরণ করবেন, যা ভোটারদের পূরণ করে ফেরত দিতে হবে। তবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বড় স্বস্তির খবর—যাদের নাম ২০০৩ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে, তাদের কোনও অতিরিক্ত কাগজপত্র জমা দিতে হবে না। এমনকি নিজের নাম তালিকায় না থাকলেও, যদি বাবা বা মায়ের মধ্যে কারও নাম ২০০৩ সালের তালিকায় থাকে, তাহলেও বাড়তি ডকুমেন্ট দেওয়ার প্রয়োজন নেই; শুধু কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে ফর্ম পূরণ করলেই হবে। নির্বাচন

কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার আরও জানান, BLO-রা ভোটারদের কাছে গিয়ে ফর্ম বিতরণ করবেন এবং নামের মিল পরীক্ষা করবেন। যদি তালিকায় নিজের বা পরিবারের নাম না পাওয়া যায়, তাহলে কমিশন নির্ধারিত ১১টি বৈধ নথির যেকোনও একটি জমা দিতে হবে ভোটার হিসেবে নিজের পরিচয় প্রমাণ করার জন্য।

সব খবর মোবাইলে পেতে Whatsapp গ্রুপে জয়েন্ট করন -

WhatsApp Group Join Now

কোন কোন ডকুমেন্টে কাজ হবে?

নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে যে ১১টি ডকমেন্টের তালিকা দেওয়া হয়েছে সেগুলি হল-

  • কেন্দ্রীয় অথবা রাজ্য সরকারের কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন বা পেনশন পান এরকম কোনও পরিচয়পত্র,
  • প্রশাসনের দেওয়া কোনও পারিবারিক রেজিস্টার,
  • জন্ম সার্টিফিকেট,
  • জমি অথবা বাড়ির দলিল,
  • পাসপোর্ট,
  • ১৯৮৭ সালের ১ জুলাইয়ের আগে ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিস বা এলআইসির দেওয়া কোনও নথি,
  • মাধ্যমিক কিংবা তার উচ্চতর কোনও শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট,
  • রাজ্য সরকার দ্বারা দেওয়া কোনও বাসস্থানের সার্টিফিকেট,
  • ফরেস্ট রাইট সার্টিফিকেট,
  • জাতিগত সার্টিফিকেট,
  • নাগরিকের ন্যাশনাল রেজিস্টার সার্টিফিকেট।

এছাড়াও, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী পরিচয়পত্র হিসেবে আধার কার্ড ব্যবহার করা যাবে, তবে শুধুমাত্র আধার কার্ড দেখিয়ে নাগরিকত্ব দাবি করা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আধার কার্ডের সঙ্গে নির্ধারিত ১১টি নথির যেকোনও একটি জমা দিতে হবে নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য। তবে যদি এই তালিকার বাইরে অন্য কোনও বৈধ নথি দিয়ে নাগরিকত্ব প্রমাণ করা যায়, সেগুলিও গ্রহণযোগ্য হবে বলে কমিশন জানিয়েছে।

- Advertisement -
- Advertisement -

পড়তে ভুলবেন না

- Advertisement -